According to astrology, how will Anant and Radhika’s family be after marriage: মুম্বইয়ের অ্যান্টিলায় তারকা খচিত উত্সবের মধ্যে দিয়ে গত বছর এনগেজমেন্ট পর্ব ছেড়েছিলেন মুকেশ আম্বানির কনিষ্ঠ পুত্র অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের (Anant and Radhika Marriage)। মার্চ মাসের এক তারিখ থেকে প্রিভেডিং সেরিমনি শুরু হলেও আগামী ১২ জুলাই তাঁদের বিয়ের দিন নির্ধারিত হয়েছে। ইতিমধ্যেই গুজরাটের জামনগরে চলবে মুকেশ ও নীতা আম্বানির পুত্র অনন্ত আম্বানি এবং বীরেন ও শৈল মার্চেন্টের কন্যা রাধিকার মার্চেন্টের প্রি-ওয়েডিং সেলিব্রেশন তাও তিনদিন ধরে। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইতিমধ্যেই এসে পৌঁছেছেন দেশ বিদেশের তারকারা। কিন্তু হবু দম্পতির রাশিফল বিচার করে কি বলছে জ্যোতিষবিদরা?
ট্যারো গণনা অনুসারে পরস্পরের জন্য আদৌ কি উপযুক্ত রাধিকা ও অনন্ত (Anant and Radhika Marriage)? এই প্রশ্ন কিন্তু ইতিমধ্যে অনেকের মনেই ঘোরাফেরা করছে। আসুন আজকের প্রতিবেদনে তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা যাক। এঁরা দুজনে ছোটবেলার বন্ধু ও দীর্ঘদিন ধরে পরস্পরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ। চলুন দেখে নিই কি বলছে এদের রাশি? রাশি অনুযায়ী রাধিকা ও অনন্তের কমপ্যাটিবিলিটি নিয়ে কতটা সুখবর জানাতে পারলো ট্যারো বিশেষজ্ঞরা?
বিশেষজ্ঞদের মত অনুসারে, বিয়ের পরবর্তী জীবন বেশ সুখেই কাটাবে অনন্ত ও রাধিকা (Anant and Radhika Marriage)। পারস্পরিক সুবিধে ও অসুবিধের দিকে তারা সর্বদাই খেয়াল রাখবেন। তবে বিয়ের কিছুদিন পরে কিছু কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিয়ের পর নতুন সংসারে মানিয়ে নিতে হয়তো একটু কঠিন পরিস্থিতির শিকার হতে হবে তাকে। তবে এই সমস্যা সাময়িক এবং অনন্ত আম্বানির যত্ন ও সাহচর্যে এই সব সমস্যা তিনি কাটিয়ে উঠবেন। রাধিকা মার্চেন্ট অবশ্যই অনন্ত আম্বানির একজন যোগ্য স্ত্রী এবং সব বিষয়ে স্বামীর পাশে থাকবেন।
আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে রাধিকা মার্চেন্ট হলেন ধনু রাশির জাতক এবং অনন্ত আম্বানি মেষ রাশির জাতক। জ্যোতিষ অনুসারে মেষ রাশির পুরুষরা একটু অন্তর্মুখী, রাগী, হিসেব কষে চলেন ও সঙ্গীর প্রতি যত্নশীল। এবং ধনু রাশির মহিলারা হলেন স্বাধীনচেতা, বন্ধুত্বপূর্ণ, বাস্তববাদী এবং বুঝদার। মেষ ও ধনু রাশির জাতকদের মধ্যে কমপ্যাটিবিলিটি ভালোই থাকবে এমনটাই আশা করছে বিশেষজ্ঞরা।
জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞের জ্যোতিষ শাস্ত্র গণনা করে বলেছেন যে, অনন্ত ও রাধিকার (Anant and Radhika Marriage) দাম্পত্য জীবন খুবই সুখের ও ভালোবাসার হবে। এরা যেমন পরিবারের প্রতি দায়িত্বশীল থাকবে তেমনি নিজেদেরকেও যত্ন ও ভালোবাসায় ভরিয়ে রাখবে। পরস্পরের কাজের প্রতিও এঁরা শ্রদ্ধাশীল থাকবেন। একে অপরকে উন্নতি ও সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
